সিলেট বিভাগীয় ব্যুরো প্রধানঃ
সিলেট বিভাগের সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলার ১১লাউতা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের পাড়িয়া বহর গ্রামের মৃত সোয়াইবুর রহমানের পুত্র আব্দুল কাইয়ুম পর্তুগাল থেকে নিজ বাড়িতে আসার পর,
তাহার বাড়ির আশপাশের লোক জনের সুবিধার্থে তার পিতা ও চাচা গণের খরিদা ভুমির উপর দিয়ে একটি “”রাস্তারপ্রশস্ত করণ”” স্থানীয় লোকজনের অনুরোধে করার প্রস্তুতি নেন,
এতে স্হায়ী আব্দুর করিম (ময়না মিয়ার) এর পুত্র সাদিক হোসেন এপলু(৩০) তার পেশাগত কায়দায় পর্তুগাল প্রবাসী আব্দুল কাইয়ুম এর নিকট ০১ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে,
কিন্তু পর্তুগাল প্রবাসী আব্দুল কাইয়ুম প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল তাই বর্ণিত এপলুর দাবে কৃত চাঁদা না দিয়ে বিষয়টি এলাকাবাসীকে অবগত করেন এবং এলাকাবাসীর একান্ত সহযোগিতায় তার বাড়ি আশপাশের লোকজনের স্বার্থে বর্ণিত রাস্তারপ্রশস্ত করণ এর কাজ সম্পূর্ণ করেন,
এতে স্থানীয় এলাকাবাসী পর্তুগাল থেকে আগত আব্দুল কাইয়ুম এবং তার পিতা চাচা সহ পরিবারের লোকজনের উপর সন্তুষ্টতা প্রকাশ করেন, ও তাহার পিতা ও চাচাদের স্মৃতি উল্লেখ করেন,
উল্লেখিত রাস্তার পাশে একটি পাঞ্জেগানা মসজিদে তার পিতা ও চাচা’রা ১৩ শতক ভুমি ইতিপূর্বে রেজিস্টারী কবালায় দান করেছিলেন,
অন্যদিকে চাঁদাবাজ সাদিক হোসেন এপলু চাঁদা না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে এবং পর্তুগাল থেকে আগত আব্দুল কাইয়ুম-কে ১ং বিবাদী করে এবং আব্দুল কাইয়ুম এর ওপর দুই চাচাতো ভাই মাসুম উদ্দিন কে ২নং বিবাদি করে ও সইফ উদ্দিন কে ৩নং বিবাদী করে সম্প্রতি সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত – সিলেট || বিয়ানীবাজার বিবিধ মামলা নং ২৯/২০২৫ ইংরেজী দায়ের করে,
পরবর্তীতে আব্দুল কাউয়ুম পুর্ণরায় প্রবাসে চলে যান,
সুত্রে জনা যায় এই এলাকার মামলা বাজ ও চাঁদাবাজ নজরুল ইসলাম সিপার এর মামাতো ভাই হলেন (চাঁদা দাবি কারী) সাদিক হোসেন এপলু
সে বর্তমানে সিলেট শহরের
এ/পি জালালাবাদ ৩৭/২ আম্বর খানা ভাড়াটি বাসায় বসবাস করেন,
বিয়ানীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এর নির্দেশে এস আই জনাব মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম একাদিকবার সরজমিন তদন্ত করেন,তবে সাদিক হোসেন এপলুর দায়ের কৃতমামলার কোন সত্যতা পান নাই বলে তদন্ত কারী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম প্রতিবেদক জানান |
স্থানীয় এলাকাবাসী এই মামলার তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানান | সাদিক হোসেন এপলুর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি অনুরোধ জানান এলাকাবাসী ||