মোঃ আব্দুর রব সিলেট বিভাগীয় ব্যুরো প্রধানঃ
সিলেটের গোয়াইনঘাট থানায় পোস্টিং পাওয়ার পর টাকার ৫ টা মেশিন বসিয়ে রেখেছেন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সরকার তোফায়েল আহমদ।
মেশিনগুলোর ১টি বালু-পাথরের। এটি ওসি নিজেই পরিচালনা করেন।
অপর ৪টি হচ্ছে বুঙ্গার (চোরাচালানের) মেশিন। এগুলোর মধ্যে একটি বিছনাকান্দিতে। এই বিটের মেশিনটি চালান তার নিযুক্ত পুলিশ অফিসার থানার এসআই বাকির ও তানভীর।
এর মধ্যে জাফলং বিটের টাকার মেশিনটি পরিচালনা করেন থানা পুলিশের এসআই উৎসব।
পূর্ব জাফলং বিটের মেশিনটি পরিচালনা করেন থানার এসআই ওবায়দু্ল্লাহ।
পূর্ব আলীর গাঁও বিটের মেশিনটি পরিচালনা করেন থানা পুলিশের এসআই জাহেদ।
অবৈধ বালুপাথরের দৈনিক বখরা সরাসরি ওসির হাতে পৌছিয়ে দেন পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের প্যনেল চেয়ারম্যান কামাল মেম্বার।
অন্যান্য বিট পলিশের নিযুক্ত এসআইগন ভারতীয় চোরাই গরু,মহিষ, চিনি, মাদক, কসমেটিকস ইত্যাকার পণ্যের বখরা (চাঁদা) প্রতিদন রাতে ওসির হতে পৌঁছিয়ে দিয়ে,তাদের অংশ নিয়ে যান।
অভিযোগ পওয়া গেছে, বিট পুলিশের নিযুক্ত এসআইগন তাদের লাইনম্যানদের মাধ্যমে ভারতীয় চোরাই গরু প্রতি ১ হাজার টাকা, মহিষ প্রতি ২ হাজার টাকা, চিনির বস্তা প্রতি ১ হাজার টাকা করে বখরা (চাঁদা) আদায় করে থাকেন।
এছাড়া অন্যান্য পণ্য থেকেও নির্ধরিত হারে আদায় করা হয় টাকা।
অবৈধ পাথর বালুর গাড়ি প্রতি ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা করে আদায় করা হয়।
এসব বিট অফিসারগনের মাধ্যমে ওসি সরকার তোফায় আহমদ দৈনিক লাখ লাখ টাকা জ্ঞাত বহির্ভুত আয় করেে থাকেন বলে অভিযোগে প্রকাশ।