ঢাকাশুক্রবার , ১৪ মার্চ ২০২৫
  • অন্যান্য
  1. অভিযোগ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি-সংবাদ
  7. খেলা-ধুলা
  8. জাতীয়
  9. জীবনযাত্রা
  10. দুর্ঘটনা
  11. দুর্নীতি
  12. বিনোদন
  13. বিশেষ প্রতিবেদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

‘২০০১ সালের পরে দেশে যেসব নির্বাচন হয়েছে, তা তামাশার নির্বাচন ছিল’ : এম নাসের রহমান

মজনু বিজয় চৌধুরী | মৌলভীবাজার
মার্চ ১৪, ২০২৫ ৭:২১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

মনজু বিজয় চৌধুরী, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি : বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সাংসদ এম নাসের রহমান বলেছেন, আমরা দেশে সর্বশেষ নির্বাচন দেখেছি ২০০১ সালে। এরপরে তো আর দেশে দৃশ্যত কোনো নির্বাচন হয়নি। নির্বাচন যা-ই হয়েছে, তা তামাশার নির্বাচন হয়েছে। তাই জুলাই বিপ্লবের পর নতুন স্বাধীনতা পেয়ে এদেশের মানুষ আগামী নির্বাচনটা ২০০১ সালের মতো সঠিক নির্বাচন হবে বলে আশা করে।

বুধবার (১২ই মার্চ) বিকেলে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার খলিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

নাসের রহমান বলেন, বিগত সকল নির্বাচনে বিএনপির প্রতিদ্বন্ধী ছিল আওয়ামী লীগ। আওয়ামীলীগ এখন পালিয়ে গিয়ে গর্তে ঢুকেছে। তাই আগামী নির্বাচন প্রতিদ্বন্ধীতা হবে নতুন খেলোয়াড়দের সঙ্গে। খেলোয়াড় পাল্টে গেছে। আমরা ঠিক আছি। তবে আমাদের ওপন্যান্ট প্লেয়ার একটু পাল্টে গেছে। নতুন প্লেয়াররা খুব ঘুরাঘুরি করছে। কিন্তু সারাদেশের ন্যায় মৌলভীবাজারে বিএনপির ওপর জনগণের পুরোপুরি আস্থা আছে। দলের অবস্থানও শক্তিশালী আছে।

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে না থাকলে তাদের ভোট কোন দিকে যাবে এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তারা (আওয়ামী লীগের ভোটারা) এখন আশ্রয় খুঁজে কোনদিকে যাবে। তাদের নেত্রীই তো তাদের দলকে মৃত্যুবরণ করিয়ে দেশ ছেড়ে ওপারে পালিয়ে গেছে। এখন তাদের ভোটাররা আশ্রয় খুঁজছে। যদিও নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসতে পারবে কিনা এখনও কোন সিদ্ধান্ত হয়নি।

তিনি আরও বলেন, কয়েকদিন আগে একটা জরিপ বের হয়েছে। আওয়ামী লীগের ভোট ১৩-১৪ শতাংশ মাত্র। এই ভোট যদি থেকে থাকে তাহলে সারাদেশে তাদের আসন পাওয়া দুষ্কর।

বেতরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে খলিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ফরিদ আহমদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন- জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুর রহিম রিপন, সদস্য আলহাজ আব্দুল মুকিত, মোঃ ফখরুল ইসলাম, বকসী মিসবাউর রহমান, মুজিবুর রহমান মজনু, সাবেক সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আয়াছ আহমদ।

কাউন্সিল অধিবেশনে ইউনিয়ন বিএনপির আগের আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত করা হয়। এর আগে প্রধান অতিথি ও অন্যান্য অতিথিগণকে সাথে নিয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব বদরুল আলম ও যুগ্ম-আহ্বায়ক মারুফ আহমদ।

পরে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে সভাপতি পদে নির্বাচন হয়। এতে এমদাদ আহমাদ সিরাজ ২৩০ ভোট পেয়ে সভাপতি পদে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোঃ শহীদ মিয়া। তিনি পেয়েছেন ১১৭ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন আতাউর রহমান। কাউন্সিলে মোট ভোটার ছিল ৪৫৯ জন। এরমধ্যে ভোট পড়েছে ৩৪৮টি।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।