সিলেট বিভাগীয় ব্যুরোঃ
বাংলাদেশ সরকারের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জুবায়ের বলেছেন বাংলাদেশ ফিমেইল একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা জামিল চৌধুরীর সাথে আমার পরিচয় অন্তত ৩০ বছর আগে, যখন আমি সুনামগঞ্জে চাকরি করতাম।সে সময় থেকেই তিনি নিজ এলাকায় একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলার স্বপ্নের কথা আমাকে বলেছেন, সে থেকে আজ পর্যন্ত যতোবারই দেখা হয়েছে তাঁর প্রতিষ্ঠিত একাডেমির উন্নয়ন নিয়ে আমার কাছে পরামর্শ চেয়েছেন।
একাডেমী পরিদর্শনের কথা বলেছেন, আজ একাডেমিতে এসে সত্যই আমি অভিভূত হয়েছি।একাডেমির সুরম্য প্রাসাদ,মনোরম পরিবেশ সত্য ই প্রশংসার যোগ্য। আমি দুর থেকে একাডেমির সুনামের গল্প শুনেছি,আজ নিজে এসে বাস্তবে দেখে গেলাম।
বাংলাদেশ ফিমেইল একাডেমির সুনাম সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ুক সে আমার কামনা। ইতিমধ্যে সরকারের বিভিন্ন অধিদপ্তর একাডেমির অবকাঠামো সহ সার্বিক উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছে, আমাদের এ উন্নয়ন কাজ অব্যাহত থাকবে।
তিনি সর্বস্তরের জনগণকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে একাডেমির উন্নয়নে এগিয়ে আসার আহবান জানান।
১মে সন্ধ্যায় সি এর বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই পৌরশহরে অবস্থিত বাংলাদেশ ফিমেইল একাডেমিতে নারী শিক্ষার উন্নয়নে সমন্বিত উদ্যোগ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক জামিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও অধ্যক্ষ নাজমা বেগমের পরিচালনায় সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী তাপস শীল, প্রকৌশলী গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, ড. আব্দুল কাদির, দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সন্জীব সরকার, সহকারী কমিশনার ভূমি অভিজিৎ সূত্রধর, উপজেলা প্রকৌশলী ইফতেখার হোসেন, দিরাই থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক, নলেজ হোম একাডেমির প্রিন্সিপাল সামছুল ইসলাম সরদার, শিক্ষক ফাহমিদা, আকিবুন্নছা প্রমুখ।
এর আগে প্রধান অতিথি একাডেমিতে পৌছলে চৌকস গার্লসগাইড তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন।
তিনি একাডেমির প্রতিটি ভবন ঘুরে দেখেন, ভবনের কারোকাজ ও একাডেমির মনোরম পরিবেশের জন্য তিনি জামিল চৌধুরীর ভূয়সী প্রশংসা করেন |