ঢাকামঙ্গলবার , ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • অন্যান্য
  1. অভিযোগ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি-সংবাদ
  7. খেলা-ধুলা
  8. জাতীয়
  9. জীবনযাত্রা
  10. দুর্ঘটনা
  11. দুর্নীতি
  12. বিনোদন
  13. বিশেষ প্রতিবেদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কমলগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতার ক্ষমতার দাপটে বালু উত্তোলন

মজনু বিজয় চৌধুরী | মৌলভীবাজার
ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৫ ৮:২৯ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

মনজু বিজয় চৌধুরী, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি : মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা ও তার ভাইয়ের নেতৃত্বে ইজারা ছাড়াই পারুলীয়া টু নোয়াগাঁও গ্রামের লাউয়াছড়া কালভার্টের পার্শ্ব থেকে দিন-রাত্র অবাধে বালু উত্তোলন করছে। ফলে সরকার রাজস্ব হারানোর পাশাপাশি ব্রীজ সহ গ্রামীন সড়কটি বিধ্বস্ত হয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে।

এলাকাবাসী মৌখিক ও মোবাইল ফোনে উপজেলা প্রসাশনকে অবহিত করলে ও প্রশাসন রহস্যজনক কারনে বালু উত্তোলন বন্ধের কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন না বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের পারুলীয়া টু নোয়াগাঁও গ্রামের কাদির মিয়া ও জায়ফর মিয়ার বাড়ীর সামনে লাউয়াছড়া খালের উপর ব্রীজ নির্মান করা হয়। এই ব্রীজের পাশ থেকে মাধবপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সায়েদ মিয়া, তার ভাই আওয়ামী লীগ নেতা হারুন মিয়া ও হারিছ মিয়ার নেতৃত্বে প্রতিদিন দিবারাত্রী মানুষের মাধ্যমে (কোদাল ও টুকরী) দিয়ে বালু উত্তোলন করে ব্রীজের ও রাস্তার পাশে জড়ো করে রাখেন এবং হাতাগাড়ী ও ট্রাকটার যোগে বালু বিক্রি করছেন। এভাবে ব্রীজের পাশ থেকে বালু উত্তোলন করায় ব্রীজটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে এবং এই গ্রামীন সড়ক দিয়ে ট্রাক চলাচল করায় রাস্তাটি বিধ্বস্ত হয়ে যাচ্ছে। ফলে যে কোন সময় ব্রীজ ও রাস্তাটি বিধ্বস্ত হয়ে মানুষ চলাচলের অনুপযোগী হওয়ার আংশকা করছেন তারা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বালু উত্তোলনকারীরা বিভিন্ন মামলার আসামী হওয়া সত্ত্বেও প্রকাশ্য চলাফেরা করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে সরকারী রাস্তা নষ্ট করলে ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক হওয়া কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছেন না।

বালু উত্তোলনকারী হারুন মিয়া বলেন, আমরা বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছিনা। বাড়ীর কাজের কাজে জন্য বালু উত্তোলন কওে নিচ্ছেন। প্রশাসনের অনুমতি নিয়েছেন কিনা জানাতে চাইলে বলেন, প্রশাসনের জানা আছে।

কমলগঞ্জে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাখন চন্দ্র সুত্রধর বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।