ঢাকামঙ্গলবার , ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • অন্যান্য
  1. অভিযোগ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি-সংবাদ
  7. খেলা-ধুলা
  8. জাতীয়
  9. জীবনযাত্রা
  10. দুর্ঘটনা
  11. দুর্নীতি
  12. বিনোদন
  13. বিশেষ প্রতিবেদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বড়লেখায় প্রায় ৯০ ভাগ সম্পন্ন করা ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দের কালভার্টটি কাজেই আসছে না

মজনু বিজয় চৌধুরী | মৌলভীবাজার
ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৫ ৮:১৬ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

মনজু বিজয় চৌধুরী, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি॥ বড়লেখার সুজানগর ইউনিয়নের দক্ষিণ বাঘমারা গ্রামের মধ্যবর্তী রাস্তায় বর্ধিত মেয়াদের প্রায় এক বছরেও সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার ব্রিজের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেনি। প্রায় ৯০ ভাগ সম্পন্ন করা ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দের কালভার্টটি এলাকাবাসীর কোনো কাজেই আসছে না। বরং অসমাপ্ত কালভার্টটি ৪/৫ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের চরম ভোগান্তিতে পরিণত হয়েছে।

জানা গেছে, উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের উত্তর বাঘমারা, দক্ষিণ বাঘমারা, বারহালি, নাজির খাঁ, আমবাড়ি গ্রামের লোকজনের যাতায়াত সুবিধার্থে দাসেরবাজার-বাছিরপুর সড়কের আজিমগঞ্জ-বাড্ডা পাকা রাস্তার দক্ষিণ বাঘমারা গ্রামের ফারুকের বাড়ির সামনে খালের উপর কালভার্ট নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়।

২০২২-২৩ অর্থবছরে গ্রামীণ রাস্তায় প্রায় ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দের কালভার্ট নির্মাণের টেন্ডার পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সুমন এন্টারপ্রাইজ। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর মধ্যে নির্মাণ কাজ সম্পন্নের শর্তে ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দেওয়া হলেও এসময়ে তিনি অর্ধেক কাজও সম্পন্ন করেননি। আবেদনের প্রেক্ষিতে গতবছরের ২৫ মে পর্যন্ত মেয়াদ বৃদ্ধি করে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়। কিন্তু বর্ধিত মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯ মাস অতিবাহিত হলেও ঠিকাদার নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের জেলা সহ-সভাপতি সুমন আহমদ ব্রিজের উভয়পাশে (এপ্রোচ) মাটি ভরাট, ৩০ মিটার ইটসলিং কাজ, রঙের ও অন্যান্য কাজ সম্পন্ন না করায় পাঁচ গ্রামের ৮/১০ হাজার মানুষের কোনো কাজেই আসছে না এই ব্রিজটি। বরং অসমাপ্ত ব্রিজটি দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসির দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।

এব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধিকারি সুমন আহমদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। সূত্র জানিয়েছে, বিভিন্ন মামলার কারণে তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান জানান, গত বছরের ২৫ জুন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে নির্মাণ কাজ দ্রুত সম্পন্নের জন্য লিখিত নোটিশ দেওয়া হয়। এই নোটিশ প্রদানের আট মাস অতিবাহিত হয়েছে। এব্যাপারে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।